ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম এ টু জেড

ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম এ টু জেড 





ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম এ টু জেড

 ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম এ টু জেড 






আসসালামু আলাইকুম , আশা করি সকলে ভালো আছেন|  আজকের   এই পোস্টটি শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা "ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম এ টু জেড" জানতে চাচ্ছেন|   একাউন্ট খোলার পাশাপাশি আপনারা আরো কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন| 



সাধারনত সকল প্রকার ফ্রিল্যান্সার চিনে থাকে ফাইভার একাউন্ট এর কাজ কি| যদি আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হন  যদি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে চান তাহলে ফাইভার একাউন্ট আপনার জন্য| ফাইভার একাউন্ট সম্পর্কে জানার আগে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং কি তা জানতে হবে|  






ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে ?




নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইন থেকে ঘরে বসে আয় করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে| ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ঠ কোনো একটি বিষয়ে অভিজ্ঞ হতে হবে|  যেমন ঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন , ডাটা এন্ট্রি , সাইবার সিকিউরিটি ইত্যাদি|  






             ফ্রিল্যান্সিং কি ? এবং কিভাবে শুরু করব এ টু জেড 





ফাইভার একাউন্ট কি ? 




কোনো একটি কাজে দক্ষ ব্যক্তি কাজ করার জন্য বা পাওয়ার জন্য যে মাধ্যম ব্যবহার করে তাকে ফাইভার বলে| আর এর মধ্যে একাউন্ট করাকে ফাইভার একাউন্ট বলে| ফাইভারে দিনে হাজার হাজার জব পোস্ট হয়| এখানে ফ্রিল্যান্সাররা গিগ তৈরি করে সাজিয়ে রাখে| যা বায়ার দেখে সেই ব্যক্তি কে কাজ দেয় | 






             ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম 





ফাইভার একাউন্ট খুলতে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়| কেননা আপনার ফাইভার একাউন্টের  উপর নির্ভর করে আপনি কাজ পাবেন কিনা| তাই আপনি যদি একটি সম্পূর্ন কাস্টমাইজ করা ফাইভার একাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে নিচে দেখানো নিয়ম গুলো অনুসরণ করুন|   





১. প্রথমে একটি ব্রাউজার ওপেন করে সেখানে (WWW.FIVVER .COM ) টাইপ করে ENTER করুন বা ওকে করুন|  






২.তারপর আপনার  সামনে ফাইভার (FIVVER) নামে একটি ওয়েবসাইট প্রথমে সো করবে | সেখানে ক্লিক করুন| 






৩. তারপর আপনার সামনে ওয়েবসাইটের হোম পেজ দেখা যাবে| যেখানে আপনি জয়েন  নামে একটি লেখা দেখতে পাবেন  সেই লেখায় ক্লিক করুন | 






৪.সেখানে আপনাকে গুগল , ইমেইল,অ্যাপল ,ফেসবুক দিয়ে একাউন্ট করতে বলা হবে | আমি আপনাদের ইমেইল দিয়ে একাউন্ট তৈরি করা দেখাব| তবে এখানে আপনার ভয় পাওয়ার কিছু নেই| আপনি চাইলে যেকোনো একটি মাধ্যম অবলম্বন করে একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন | 






৫.ইমেইল দিয়ে একাউন্ট করার জন্য CONTINUE WITH EMAIL লেখায় ক্লিক করুন|  






৬.তারপর আপনার কাছ থেকে একটি ইমেইল ও পাসওয়ার্ড চাইবে | পাসওয়ার্ড এর জায়গায় একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন | তারপর  CONTINUE   করুন| 






৭.তারপর আপনাকে  একটি ইউজার নেম দিতে হবে |  যা ইউনিক হতে হবে | এবং নিজের নাম দেওয়ার চেষ্ঠা করবেন | 






৮.তারপর Create my account এ ক্লিক করুন| 






৯.আপনার আপনার ইমেইলে একটি কোড বা লিংক পাঠাবে |   তা দিয়ে কনফার্ম করে ফেলুন | 





১০.তারপর আপনি ফাইভারে সেল বা বায়িং এ কোনটি করবেন তা সিলেক্ট করে Next লেখায় ক্লিক করুন |   






১১. তারপর এজেন্সি কোন টাইপের তা সিলেক্ট করুন  আপনার যেহেতু Solo Freelancer তাই সে লেখায় ক্লিক করে  Next করুন |   তারপর  আপনার অভিজ্ঞতা বা কি কাজ করেন  তা সিলেক্ট করুন| তারপর Next করুন | 






তারপর আপনার সামনে Compleate Your Saller Profile নামে একটি লেখা দেখা যাবে | সে লেখায় ক্লিক করুন | তারপর Become a Saller লেখায় ক্লিক করুন | Continue লেখায় ক্লিক করুন |    তারপর Continue ,Continue করুন  | 







                         ইউটিউবে সফল হওয়ার হওয়ার উপায়






Personal Info 






Full Name - ভেরিফিকেশন করার সময় যে নাম ব্যবহার করবেন তা দিন|  (যেমন ঃ আইডি কার্ডের নাম  ইত্যাদি )




Display Name -  আপনার নাম বা কাজের নাম দিন | 




profile Picture - সিম্পল একটি ছবি ব্যবহার করুন| যেটিতে আপনার হাসি থাকবে এবং ছবিতে একটি ব্রাকরাউন্ড থাকবে|  




Description - আপনার কাজের নাম উল্লেখ করে একটি সঠিক ডেসক্রিপশন লিখুন|  




Language-  এখানে আপনি ইংরেজী ভাষার পাশাপাশি যে ভাষায় দক্ষ তা এড করুন|  







professional info





Your Occupation- আপনার পেশা বা কাজ সিলেক্ট করুন | 





Skills -  আপনি যা যা স্কিল পারেন তা এড করুন| 





Education - আপনার প্রতিষ্ঠান বা ইউনিভার্সিটি এড করুন |  





Certificate  - আপনার  সার্টিফিকেট এড করুন | 





Personal Website - আপনার ওয়েবসাইট এড করুন | 





তারপর কন্টিনিউ করুন  | 



এরপর আপনি কোনো কিছু কানেক্ট করতে চাইলে কানেক্ট এ ক্লিক করুন  তারপর কন্টিনিউ করুন | 





তারপর আপনার ইমেইল এবং ফোন নাম্বার ভেরিফিকেশন  করুন |  ভেরিফিকেশন করার পর আপনার  একাউন্ট সম্পূর্ন রেডি হয়ে যাবে| যেখানে আপনি চাইরে গিগ পাবলিশ করতে পারবেন|       





আপনার ফাইভার একাউন্টের উপর নির্ভর করে আপনি কত সময়ে কাজ পাবেন | তাই সঠিকভাবে কাজ করা এবং কাজ পাওয়ার জন্য সঠিক তথ্য দিয়ে একাউন্ট তৈরি করুন | 







প্রশ্ন  উত্তর পর্ব 





একটি আইডি কার্ড দিয়ে কয়টি ফাইভার একাউন্ট খুলতে পারব ?




উঃএকটি আইডি কার্ড দিয়ে একটি ফাইভার একাউন্ট খুলতে পারবেন | 





নতুন করে একাউন্ট খোললে কি পুরাতন কোনো জিনিস ব্যবহার করা যাবে ? 




উঃ না , পুরাতন কোনো জিনিস ব্যবহার করতে পারবেন না |  হোক সেটা ইমেইল , হোক সেটা ইমেজ অথবা ফোন নাম্বার , ব্যাংক একাউন্ট ইত্যাদি | 






শেষ কথা

 



আশা করি যারা "  ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম এ টু জেড  " সম্পর্ক জানতে চান| আজকের আর্টিকেলটি তাদের অনেক উপকারে এসেছে| এরকম আরো টেক ,   ব্লগিং ,ইউটিউবিং ,ফ্রিল্যান্সিং , ফেসবুকিং,টেকনোলজি  সহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন | 




ফেসবুক পেজ -My iT Bari


ইউটিউব চ্যানেল -My iT Bari 


টুইটার - https://twitter.com/myitbari







Post a Comment (0)
Previous Post Next Post