ফ্রিল্যান্সিং কি ? এবং কিভাবে শুরু করব এ টু জেড

     ফ্রিল্যান্সিং কি ? এবং কিভাবে শুরু করব 

                              এ টু জেড


আসসালামু আলাইকুম, আশা  করি সকলে ভালো আছেন  আজকের পোস্টটি শুধুমাত্র তাদেরে জন্য যারা “ফ্রিল্যান্সিং কি ? এবং কিভাবে শুরু করব এ টু জেড” জানতে চাচ্ছেন  |  


 
ফ্রিল্যান্সিং কি  এবং কিভাবে শুরু করব এ টু জেড
ফ্রিল্যান্সিং কি  এবং কিভাবে শুরু করব এ টু জেড 


তাই আজকের পোস্টে আপনাদের নিচের সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেওয়ার চেষ্ঠা করব যেমন ঃফ্রিল্যান্সিং কি? কাজ কিভাবে শিখব ?  নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ? ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ ? ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি ?   কি হালাল ? কোথায় করব ? পেইড নাকি ফ্রিতে ?

এর পাশাপাশি আজকে আপনাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্য  দিবো  সেই তথ্যগুলি যারা  কাজ করে সফল হতে চাচ্ছেন তাদের জন্য হানডেট পার্সেট(১০০%) প্রয়োজন|  আমি এই ব্লগ পোস্টে আপনাদের সঠিকভাবে গাইড করার চেষ্ঠা করেছি ,  যা আপনাকে সফলতা এনে দিবে ইনশাল্লাহ  |  


ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখতে কি কি লাগে ?



 কাজ শেখার  জন্য প্রধানত একটি ল্যাপটপ ও ভালো নেট কানেকশন প্রয়োজন|   এবং অবশ্যই কম্পিউটার এর ব্যাসিক জানতে হবে |  তারপর ইউটিউব ভিডিও দেখে ,গুগল বা পেইড  কোর্স করে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে  |  ইউটিউব ও ব্লগ থেকে ফ্রীতে কাজ শেখার ক্ষেত্রে আপনাকে ব্লগ পড়ে ও ইউটিউব ভিডিও দেখে কোনো একটা কাজ শিখতে হবে|   এক্ষেত্রে যেকোনো সমস্যার সমাধান নিজেকে খুজে বের করতে হবে |     
অপরদিকে পেইড কোর্স এ সাথে সাথে সমাধান পাওয়া যায়|    

 

          ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম 


ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যায় ?


আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে আপনি   ফ্রিল্যান্সিং   করে কত টাকা আয় করতে পারবেন |   ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস  এ এমন লোক আছে যারা মাসে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা আয় করতেছে ,আবার এমনও লোক আছে যারা মাসে একটা টাকাও আয় করতে পারতেছে না |   আপনি কোনো একটা কাজে যত বেশি দক্ষ হবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন  |  কত ইনকাম হবে তা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করে  |     আপনাকে অবশ্যই কোনো একটি কাজে ভালোভাবে দক্ষ হতে হবে|  


ধরুন ,একজন ব্যাক্তি ডাটা এন্ট্রি কাজে অনেক বেশি দক্ষ |  তার কাজ ভালো হওয়ায় বায়ার তাকে দিয়ে তার সব কাজ করিয়ে থাকে |   তার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে বায়ার তার কাজের ব্যাপারে অন্যকে শেয়ার করে |   ফলে  ঔ  ফ্রিল্যান্সার এর পরিচিতি বৃদ্ধি পায়   ফলে তার আয় ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে|  

অপরদিকে একজন ব্যাক্তি কোনো একটা কাজে তেমন দক্ষ নয় |  তার দক্ষতা কম হওয়ায় সে মার্কেটপ্লেসে তেমন  একটা কাজ পায় না   |  বা কাজ পেলে ও বায়ার তার ব্যাপারে অন্যকে তেমন একটা বলে না |   তেমন  একটা পরিচিতি না হওয়ার কারণে এই ফ্রিল্যান্সার এর তেমন   একটা আয় হয়না|  

উপরের দুই ফ্রিল্যান্সারের তুনলা থেকে বোঝা যায় যে একজন দক্ষ ব্যাক্তি মাসে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা আয় করতে করতেছে |    


ফ্রিল্যান্সিং কাজের  তালিকা 


ফ্রিল্যান্সিং এ বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে  |   আপনি যে কোনো একটি কাজে দক্ষতা অর্জন করে মার্কেটপ্রেসে কাজ করার জন্য প্রবেশ করতে পারেন |   ফ্রিল্যান্সিং কাজের কতগুলো ক্যাটাগরি নিম্মে উল্লেখ করা হলো  ঃ

. গ্রাফিক্স ডিজাইন 

২.ডিজিটাল মার্কেটিং 

৩.ওয়েব ডেভলপমেন্ট

৪.মোশন গ্রাফিক্স

৫.সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট 

৬.ওয়াডপ্রেস ডেভলপমেন্ট

৭.এস ই ও

৮.কার্টুন এনিমেশন

৯.ইউটিউব কন্টেন্ট 


ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে আয় 


আগে বলেছি ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্তপেশা| ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য সর্ব প্রথম আপনাকে যেকোনো একটি বিষয়ে দক্ষ হতে হবে|যেকোনো কাজ ভালোভাবে শেখা হলে আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলতে জন্য পারবেন| যেমন ঃফাইভার অথবা আপওয়ার্ক এ একাউন্ট খোলার জন্য (www.fivver.com),(www.upwork.com) সাইট এ প্রবেশ করতে হবে|  একাউন্ট খোলার পরবর্তীতে নিজ স্কিল এর গিগ তৈরি করতে হবে |     সঠিকভাবে একাউন্ট ও গিগ তৈরি করার পরে অর্ডার পাওয়ার জন্য একটিভ থাকতে হবে | 



ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা সমূহঃ-

ফ্রিল্যান্সিং  এর অনেক সুবিধা রয়েছে ,  যা বলে শেষ করা যাবে না  |   তারপরও আমি ফ্রিল্যান্সিং কাজের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুুবধা আপনাদের জন্য নিম্মে উল্লেখ করেছি | 


সময়ের স্বাধীনতা  


আপনার নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী যেকোনো সময়ে কাজ করতে পারবেন |   কোন সময়ে করবেন ?কোথায় করবেন এবং কিভাবে করবেন ,তার সম্পূর্ন স্বাধীনতা আপনার হাতে থাকবে |  আপনাকে কারও অধীনে না থেকে কাজ করার সুযোগ এখানে পাবেন | 


কাজের স্বাধীনতা 


এখানে কাজের স্বাধীনতা বলতে বোঝানো হচ্ছে “আপনার একাধিক কাজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী  কাজ করা” |  ধরুন আপনি একসাথে দুই বা তিনটি কাজে দক্ষতা অর্জন করেছেন  |  এখন আপনি চাইলে মার্কেটপ্লেসে নিজের  ইচ্ছা অনুযায়ী যেকোনো একটা শেখা কাজ করুন | 


ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করা যায়


আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করতে পারবেন |   আপনি নিজের পছন্দের প্রতিষ্ঠান বেচে নিয়ে কাজ করতে পারবেন |  এছাড়া আপনি ভিন্ন ভিন্ন  দেশের মানুষের কাজ ও করতে পারবেন | 


পডালেখার পাশাপাশি  কাজ করা যায় 


ফ্রিল্যান্সিং স্বাধীন বা মুক্ত পেশা হওয়ায় পডালেখার  পাশাপাশি করা যায় |  এই পেশা ফুল টাইম এবং পার্ট টাইম হিসেবে করা যায় | একজন ছাত্র পার্ট টাইম কাজ করে তার পডা চালিয়ে যেতে পারে | 



ফ্রিল্যান্সিং কি  এবং কিভাবে শুরু করব এ টু জেড
ফ্রিল্যান্সিং কি  এবং কিভাবে শুরু করব এ টু জেড 



     ফ্রিল্যান্সিং কি ? এবং কিভাবে শুরু করব 

                            এ টু জেড


 উপরের  এই লেখাটি হচ্ছে এই পোস্টের মূল হেডলাইন |  যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আগে বেসিক ধারণা  দিয়েছি সেহেতু আপনাদের  এই বিষয় বুঝতে অনেক সহজ হবে |     

ফ্রিল্যান্সিং কি ?  ফ্রিল্যান্সিং মানে মুক্ত পেশা  কোনো  ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে নিজ ইচ্ছায় স্বাধীনভাবে কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়|  আর যে ব্যাক্তি এ সব কাজ করে তাকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয় | এটি চাকরির মতো হলেও ভিন্নতা রয়েছে কাজের মধ্যে|  এই কাজে অফিসের এতো চাপ নেই ,নেই কারও বকা খাওয়ার সুযোগ |   অফিসের কাজ নির্দিষ্ট একজন বা অনেকজনের অনুমতি নিয়ে করতে হয় অপরদিকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ আপনি নিজের ইচ্ছায় যেকোনো সময় যে কোনো মুহূর্তে করে দিতে পারবেন |   


আপনি কি একজন ছা্ত্র বা শিক্ষক ,গৃহিনী ,কর্মচারী ....?


আপনার অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে লাইফটাইম ইনকাম করার জন্য  ফ্রিল্যান্সিং কাজ শেখা একটি যথেষ্ঠ ভালো সিদ্ধান্ত |   শুধুমাত্র যেকোনো একটি কাজে দক্ষ হতে পারলে আপনি অনেক ভালো আয় করতে পারবেন  তার জন্য অবশ্যই আপনাকে ঔ কাজে পুরোপুরি দক্ষ হতে হবে|  কাজের দক্ষতা সেল করার জন্য আপনি ফাইভার বা আপওয়ার্ক একাউন্ট তৈরি করতে পারেন|  যেখানে আপনি ভিন্ন ভিন্ন দেশ বা প্রতিষ্ঠানের লোকের কাজ করতে পারবেন | আর আপনি কাজের দক্ষতা ভালোভাবে ফুঠিয়ে তুলতে পারলে  নিদিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের হয়ে দীর্ঘ সময় কাজ করতে পারবেন |  


করোণাকালীন সময়ে সকল অফিস -আদালত ,প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে বন্ধ থাকেনি ফ্রিল্যান্সার  এর কাজ |   তারা সে সময় ও কাজ করে অনেক টাকা আয় করেছে  যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার দরকার হয়না সেহেতু করোণা কালীন সময়ে এই কাজের উপর কোনো প্রভাব পডেনি | এটা ফ্রিল্যান্সিং কাজের সুযোগ সুবিধার মধ্যে অন্যতম  আপনি বিভিন্ন কাজের মধ্যে থেকে যেকোনো একটি পছন্দের কাজ বাচাই করে  ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন | 

নিচে ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্য থেকে কয়েকটি কাজের নাম উল্লেখ করা হলো ঃ


১. ডিজিটাল মার্কেটিং

২. গ্রাফিক্স ডিজাইন 

৩. এনিমেশন 

৪. এপ ডেভলপমেন্ট ,  ইত্যাদি | 


এসব কাজগুলো ছাডাও আরও অনেক কাজ রয়েছে যা করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন|  কাজ শেখার আগে অবশ্যই আপনাকে একটি কথা মাথায় রাখতে হবে যে  আপনি কোনো কাজ শিখবেন তাতে আপনার আগ্রহ আছে কিনা এবং আপনি কাজটা করতে বিরক্ত ভোধ করবেন কিনা |   এই কথা বলার একটাই কারণ  -এই ফ্রিল্যান্সিং কাজের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি অসুবিধা ও রয়েছে  |   যেমন ঃ আপনি একমাসে একলক্ষ্য টাকা আয় করতে পারলে ও অন্য মাসে কাজ না ও পেতে  পারেন   এজন্য অবশ্যই ধৈয্য ধরে লেগে থাকতে হবে | 



  ফ্রিল্যান্সিং  কিভাবে শুরু করব ?


ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করার জন্য বা শেখার জন্য অবশ্যই আপনার থেকে কম্পিউটার এ ব্যাসিক ধারণা থাকতে হবে |  তারপর আপনি কাজ শেখার জন্য পেইড বা ফ্রী মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন |  যেমন ঃ আপনি ফ্রী এবং পেইড দুইভাবে কাজ শিখতে পারেন |  ফ্রীতে কাজ শেখার জন্য আপনি ইউটিউব এবং গুগলকে ব্যবহার করতে পারেন |  ইউটিউবে  সকল ধরনের ভিডিও ফ্রীতে দেওয়া থাকে   শুধু আপনার শেখার জন্য দৃঢ মনোবল থাকতে হবে  আর গুগলে সার্চ করার মাধ্যমে ও আপনি অনেক কিছু শিখতে পারেন |সাথে সাথে যেকোনো সমস্যার সমাধান ও পাওয়া যায় | 

অপরদিকে আপনি পেইড কোর্স করেও ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখতে পারেন| যেখানে আপনি  সব কিছু বিষয় হাতে কলমে শিখতে পারবেন |     যেকোনো সমস্যার সমাধান খুব সহজে পাওয়া যায় |  আমাদের বাংলাদেশে অনেক ভালো ভালো ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে যেখানে টাকার বিনিময়ে কোর্স করানো হয় | 


বাংলাদেশের বেস্ট ৫ ট্রেনিং সেন্টারের তালিকা ঃ


১.  ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট


এর হেড অফিস ঢাকার ডানমন্ডিতে অবস্তিত |  এর বিভিন্ন শাখা রয়েছে    এরা অফলাইন এবং অনলাইন দুইভাবেই কোর্স করিয়ে থাকে |  মোবাঃ ০১৭৭৭৩০৮৭৭৭ , ০১৬২৪৬৬৬০০০


কোর্স সমূহ ঃ

১ . ওয়েব ডেভলপমেন্ট

২ . ডিজিটাল মার্কেটিং 

৩ . গ্রাফিক্স ডিজাইন 

৪ . মোশন গ্রাফিক্স

৫. এনিমেশন|   



২.  ই শিখন 


দেশের বিভিন্ন শাখায় এর শাখা রয়েছে |   মোবাঃ ০১৯৪৮৮৫৮২৫৮


কোর্স সমূহ ঃ

১ .গ্রাফিক্স ডিজাইন

২. ডিজিটাল মার্কেটিং

৩. ভিডিও এডিটিং 

৪.এস ই  ও | 



৩.  আইটি বাড়ি


কোর্স সমূহ ঃ 

১. ওয়েব ডেভলপমেন্ট

২.ডিজিটাল মার্কেটিং 

৩.গ্রাফিক্স ডিজাইন




৪.  সফট টেক আইটি


এটি ঢাকায় অবস্তিত |  মোবাঃ ০১৭৯৩১৪৬৫০৯, ০১৭৫৮১০১৬১১


কোর্স সমূহঃ 

১. ওয়েব ডেভলপমেন্ট

২. ডিজিটাল মার্কেটিং

৩. গ্রাফিক্স ডিজাইন

৪.এস ই  ও 

৫. ওয়াডপ্রেস ডেভলপমেন্ট



৫.  কোডার্স ট্রাস্ট


এটি ঢাকায় অবস্তিত |  মোবাঃ ০১৮৮০১৯৬০৯৭ , ০১৮৮০১৯৬০৯৫


কোর্সসমূহ ঃ

১. ওয়েব ডিজাইন 

২. ডিজিটাল মার্কেটিং

৩. গ্রাফিক্স ডিজাইন


উপরের সকল ইনস্টিটিউট এর কোর্স আপনি অনলাইনে করতে পারবেন 



ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস লিস্টঃ


১.  fivver.com

২. upwork .com

৩. Guru .com 

৪. Peopleper hour .com

৫. 99 Design .com

৬. Toptal .com

৭. Frerlancer .co

 

ফ্রিল্যান্সিং উপকারিতা 


নিম্মে ফ্রিল্যান্সিং এর উপকারিতা ছক আকারে তুলে ধরা হলো ঃ


১ . স্বাধীনভাবে এই কাজ করা যায় ,কারো কথায় নয় বরং নিজের ইচ্ছায় কাজ       করা যায় |

২ .যত বেশি দক্ষ হয় তত বেশি আয়| 

৩ .যেকোনো স্থান এ যেকোনো সময় নিজের ইচ্ছায় কাজ করা যায় | 

৪. চাকরীর মতো অফিস করতে না হয় বলে পরিবারকে সময় দেওয়া যায় | 

৫.কাজ করার অর্থ সহজে হাতে পাওয়া যায় | 

৬.কাজ করা না করা সম্পূর্ণ আপনার নিজের উপর নির্ভর করে ,ইত্যাদি | 


ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর 


 ফ্রিল্যান্সিং কি মুক্ত পেশা ?


উঃ হ্যা ,নিসন্দেহে এটি মুক্ত পেশা | 


ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল পেশা ? 


উঃ হ্যা ,ইসলামে এটিকে হালাল করা হয়েছে |    

 

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কেমন ?


উঃ যেহেত ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোনো ধরা বাধা নিয়ম নাই ,তাই এটি মানুষের জীবিকা নির্বাহের পাশাপাশি মানুষকে স্বাধীিনভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিচ্ছে| কাজের স্বাধীনতা থাকায় এর ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল|   


মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স বা কাজ শিখতে পারব ?


আপনি যে কাজগুলো মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব সে কাজগুলো করতে পারবেন যেমনঃ ব্লগিং ,ইউটিউবিং ইত্যাদি|   


ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কোথায় করব ?কি কি কঅবশ্যই থাকতে হবে ?


উঃ প্রথমে আপনাকে যেকোনো একটি কাজে সঠিকভাবে দক্ষ হতে হবে|তারপর সে দক্ষতা সেল করার জন্য ফাইভার অথবা আপওয়ার্ক এ একাউন্ট খুলতে হবে| এবং ভিন্ন দেশের মানুষের সাথে কথা বলার জন্য অবশ্যই ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে| তারপর সেখানে কাজ করে ইনকাম করা টাকা হাতে পাওয়ার জন্য এাটি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে|   


শেষ কথা 


যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখে অনলােইন থেকে আর্নিং করতে চাচ্ছেন এবং ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে এ টু জেড জানেতে চাচ্ছেন তাদের অনেক উপকারে এসেছে| তাই এরকম আরো নিত্য নতুন বিষয় জানতে আমাদের সাথেযুক্ত থাকুন|   



 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post